শিরোনাম
Passenger Voice | ০৩:২১ পিএম, ২০২৩-১০-২১
শুল্ক ফাঁকি, নিষিদ্ধ এবং নিয়ন্ত্রিত পণ্য পরিবহণসহ চোরাচালানের সঙ্গে বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত দুই শতাধিক পাসপোর্টধারীকে নজরদারিতে রেখেছে ঢাকা কাস্টম হাউস।
ওই সব যাত্রীদের বিগত এক বছরে বিদেশ ভ্রমণের তথ্য সংগ্রহ ও সার্বক্ষণিক নজরদারিতে বিশেষ চারটি টিমও গঠন করা হয়েছে। যারা পালাক্রমে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নজরদারি করবে।
শনিবার (২১ অক্টোবর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। ঢাকা কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার সই পৃথক চিঠিতে এ, বি, সি ও ডি নামের বিশেষ টিম গঠনের বিষয়টি এনবিআরকে অবহিত করা হয়েছে।
এনবিআর সূত্রে আরও জানা যায়, আমদানি-রপ্তানিতে ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে দেশের অর্থ পাচার হচ্ছে বিদেশে। টাকা পাচারের ঘটনা সরকারের বিভিন্ন সংস্থার কার্যক্রমকে প্রশ্নের সম্মুখীন করছে। এমন বাস্তবতায় অর্থপাচারকারী ধরতে কঠোর হয়েছে এনবিআর।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে অর্থ, স্বর্ণ ও মাদক পাচারের বড় রুট হিসেবে ধরা হয়। বিমানবন্দরে আগত যাত্রীদের যাত্রীসেবা প্রদান, রাজস্ব সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ, চোরাচালান ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণে ঢাকা কাস্টম হাউস নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। এ সব কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২০০ শতাধিক পাসপোর্টধারী বিদেশ থেকে আগমনকালে শুল্ক ফাঁকি, নিষিদ্ধ এবং নিয়ন্ত্রিত পণ্য পরিবহণসহ চোরাচালানের দায়ে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযুক্ত হয়েছেন এবং এ সংক্রান্ত মামলাসমূহ বিচারাধীন রয়েছে। ওইসব পাসপোর্টধারী যাত্রীর মাধ্যমে অবৈধভাবে বৈদেশিক মুদ্রা পরিবহন ও পাচারের ঝুঁকি রয়েছে। ওই যাত্রীরা বিগত এক বছরে কোন কোন দেশে কতবার ভ্রমণ করেছেন, তা জানানোর জন্যও ইমেগ্রেশন পুলিশকে অনুরোধ করেছে ঢাকা কাস্টমস।
প্যা/ভ/ম
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 2019 - 2024 PassengerVoice | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
Developed By Muktodhara Technology Limited.
পাবলিক মতামত